Projects- Next Generation Construction, Bangladesh
নেক্সট জেনারেশন কনস্ট্রাকশন-এ আমরা গর্বের সাথে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নির্মাণ ও অবকাঠামো উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। উৎকৃষ্ট মানের সেবা প্রদান, সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রকৌশলী ও কারিগরদের সমন্বয়ে আমরা প্রতিটি প্রজেক্টে সর্বোচ্চ মান বজায় রাখি।
আপনার যেকোনো নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ বা অবকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজনে আমরা আছি নির্ভরযোগ্য সমাধান নিয়ে।
চলমান প্রজেক্ট সমূহ
প্রজেক্টের নাম: পূর্বাচল সেক্টর–১১, গজারী পাইলিং কাজ
প্রজেক্টের ঠিকানা:
সেক্টর: ১১, রোড: ৪১০, প্লট: ০২৩
গজারী ব্ল্লীর কাজ চলমান
প্রজেক্টের বিবরণ:
Next Generation Construction বর্তমানে পূর্বাচল সেক্টর–১১ এ একটি গুরুত্বপূর্ণ পাইলিং কাজ বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো পাশের ভবন এবং ভূমির স্থায়িত্ব নিশ্চিত করা, যাতে কোনো ধরনের ভূমি ধ্বস বা পাশ্ববর্তী স্ট্রাকচারের ক্ষয়ক্ষতি না ঘটে। পাইলিং প্রযুক্তি এমনভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে যাতে জমির নিচের স্তরকে দৃঢ়ভাবে সাপোর্ট দিয়ে উপরের কাঠামো দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদ থাকে।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
সাইট সার্ভে ও মাটি পরীক্ষা শেষে আধুনিক পাইলিং প্রযুক্তি ব্যবহার।
গজারী কাঠ দিয়ে পাইলিং, যা টেকসই, দৃঢ় এবং দীর্ঘস্থায়ী।
পাশের বিল্ডিংয়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিশেষ সাপোর্ট সিস্টেম ব্যবহার।
প্রতিটি পাইল সঠিক গভীরতা ও দূরত্ব বজায় রেখে বসানো।
সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে কাজ চলাকালীন সাইটে সেফটি গাইডলাইন অনুসরণ।
প্রকল্পের গুরুত্ব:
এই প্রকল্পের মাধ্যমে এলাকার ভূমির স্থায়িত্ব নিশ্চিত হবে এবং পাশের বিল্ডিং ও জমির নিরাপত্তা সুরক্ষিত থাকবে। ভবিষ্যতে এখানে যেকোনো স্থাপনা নির্মাণের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি হবে। এটি শুধু একটি চলমান প্রকল্প নয়, বরং এলাকার টেকসই উন্নয়নের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ।
প্রজেক্টের নাম: সেক্টর ১২, জলসিড়ি ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ উন্নয়ন প্রকল্প
প্রজেক্টের বিবরণ:
Next Generation Construction বর্তমানে সেক্টর ১২-এর জলসিড়ি ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করছে। এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সুস্থ, নিরাপদ ও নান্দনিক খেলার মাঠ তৈরি করা, যেখানে তারা সঠিকভাবে খেলাধুলা ও শারীরিক অনুশীলন করতে পারবে।
প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রথমে মাঠের অসমতল অংশ সমান করা হচ্ছে। মাটি ভরাটের মাধ্যমে গর্ত, নিচু জায়গা এবং অসমতল অংশগুলো সমান করা হয়েছে। পরে লেভেলিং ও ড্রেসিং কাজ করা হচ্ছে যাতে পুরো মাঠের ফ্লোরিং একেবারে সমান হয় এবং ভবিষ্যতে বৃষ্টির সময়ও পানি জমে না থাকে।
এরপর মাঠে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও টেকসই সবুজায়ন নিশ্চিত করতে ঘাস লাগানো হচ্ছে। মানসম্মত ঘাস ব্যবহার করা হচ্ছে যা দীর্ঘস্থায়ী, মজবুত এবং সহজে রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
মাটি ভরাটের জন্য মানসম্মত ও পরিমিত পরিমাণে স্থানীয় মাটি ব্যবহার।
লেভেলিং ও ড্রেসিং এ আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার, যাতে মাঠ দীর্ঘমেয়াদে সমতল থাকে।
পানিনিষ্কাশন ব্যবস্থা বিবেচনায় রেখে মাঠের ঢাল সমন্বয়।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে ঘাস লাগানো, যা খেলাধুলার জন্য উপযোগী ও দ্রুত বেড়ে ওঠে।
মাঠের চারপাশ পরিচ্ছন্ন রাখা এবং ভবিষ্যৎ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পরিকল্পনা তৈরি।

প্রকল্পের নাম: জলসিড়ি প্রজেক্ট – সেক্টর ১৭ সেন্ট্রাল মসজিদ
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction গর্বের সঙ্গে সম্পন্ন করেছে জলসিড়ি প্রজেক্টের সেক্টর ১৭ সেন্ট্রাল মসজিদের টাইলস সংক্রান্ত যাবতীয় নির্মাণ ও সমাপ্তি কাজ। এই প্রজেক্টের লক্ষ্য ছিল মসজিদের অভ্যন্তর ও বহিরাংশে সৌন্দর্য, স্থায়িত্ব এবং আধুনিক নকশার সমন্বয় ঘটানো।
আমরা প্রজেক্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একদম পরিকল্পিতভাবে কাজ করেছি—
ডিজাইন ও পরিকল্পনা: মসজিদের স্থাপত্যশৈলীর সাথে সামঞ্জস্য রেখে টাইলসের ধরন, রঙ, এবং নকশা নির্বাচন।
উপকরণ নির্বাচন: আন্তর্জাতিক মানের উচ্চমানের টাইলস, আঠা, ও গ্রাউট ব্যবহার, যা দীর্ঘস্থায়ী ও সহজে রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য।
কারিগরি দক্ষতা: অভিজ্ঞ টাইলস ইনস্টলেশন টিমের মাধ্যমে নির্ভুল কাটিং, ফিটিং ও লেভেলিং নিশ্চিত করা।
নিরাপত্তা ও গুণগত মান: প্রতিটি ধাপে সেফটি মেজারস মেনে এবং কোয়ালিটি কন্ট্রোল টিমের তত্ত্বাবধানে কাজ সম্পাদন।
বিশেষ সংযোজন: নামাজের জন্য পরিচ্ছন্ন, আরামদায়ক ও নান্দনিক পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্ব দেওয়া।
ফলাফল:
প্রজেক্ট শেষে মসজিদের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক অংশে টাইলসের সৌন্দর্য ও মান দেখে সকলেই মুগ্ধ। এটি শুধু একটি নির্মাণকাজ নয়, বরং একটি ধর্মীয় ও সামাজিক স্থাপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
Next Generation Construction এর জন্য এই প্রজেক্টটি ছিল গর্বের একটি উদাহরণ, যেখানে আমরা প্রমাণ করেছি—আমরা কেবল কাঠামো নয়, বরং স্থায়িত্ব ও আস্থার ভিত্তি গড়ে তুলি।

প্রকল্পের নাম: বসুন্ধরা ব্লক M – রোড ১৮, দশ তলা ভবন
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction এর অন্যতম উল্লেখযোগ্য রেসিডেনশিয়াল প্রজেক্ট হলো বসুন্ধরা ব্লক M, রোড ১৮-এ অবস্থিত আধুনিক দশ তলা ভবন। এই ভবনের নকশা ও নির্মাণে আমরা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি, প্রিমিয়াম মানের উপকরণ এবং অভিজ্ঞ কারিগরি দক্ষতা ব্যবহার করেছি, যাতে দীর্ঘস্থায়ী স্থায়িত্ব ও নান্দনিক সৌন্দর্যের সমন্বয় থাকে।
প্রজেক্টের মূল বৈশিষ্ট্য:
আধুনিক স্থাপত্যশৈলী: ভবনের প্রতিটি ফ্লোর এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে প্রাকৃতিক আলো ও বাতাসের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হয়।
উচ্চমানের উপকরণ: ফাউন্ডেশন থেকে শুরু করে ফিনিশিং পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে আন্তর্জাতিক মানের সিমেন্ট, রড, ইট ও অন্যান্য নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা: সর্বাধুনিক ফায়ার সেফটি সিস্টেম, সিসিটিভি ক্যামেরা এবং নিরাপত্তাকর্মী ব্যবস্থা।
ইন্টেরিয়র ও ফিনিশিং: প্রিমিয়াম টাইলস, গ্রানাইট ফ্লোরিং, আধুনিক স্যানিটারি ফিটিংস এবং সুন্দর পেইন্ট ফিনিশিং।
কাজের ধাপসমূহ:
সাইট সার্ভে ও ডিজাইন পরিকল্পনা
মজবুত ফাউন্ডেশন ও স্ট্রাকচার নির্মাণ
ফ্লোর-ওয়াইজ কনস্ট্রাকশন ও ইলেক্ট্রিক্যাল/প্লাম্বিং ওয়ার্কস
ফলাফল:
এই দশ তলা ভবনটি আধুনিক শহুরে জীবনযাত্রার জন্য একটি আদর্শ উদাহরণ। এর প্রতিটি দিক আমাদের “বিশ্বাসের প্রতিশ্রুতি” নীতিকে প্রতিফলিত করে।

প্রকল্পের নাম: সেক্টর ১৬, রাস্তার দু’পাশে সুয়ারেজ ও ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction গর্বের সঙ্গে সম্পন্ন করেছে জলসিড়ি আবাসন সেক্টর ১৬-এর রাস্তার দু’পাশে সুয়ারেজ এবং ড্রেনেজ সিস্টেমের নির্মাণ ও উন্নয়ন কাজ। এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য ছিল এলাকার সঠিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, যাতে বর্ষাকালে জলাবদ্ধতা প্রতিরোধ করা যায় ।
প্রজেক্টের মূল বৈশিষ্ট্য:
সুপরিকল্পিত নকশা: সাইট সার্ভে ও এলাকার ভৌগোলিক অবস্থা বিশ্লেষণ করে সুয়ারেজ ও ড্রেনেজের জন্য সঠিক লেআউট তৈরি।
উচ্চমানের উপকরণ ব্যবহার: দীর্ঘস্থায়ী ও মজবুত পাইপলাইন, কংক্রিট চেম্বার এবং পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশেষ ফিটিংস ব্যবহার।
কারিগরি দক্ষতা: অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার ও কারিগর দ্বারা সঠিক স্লোপ, লেভেলিং ও সংযোগ নিশ্চিত।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা: নির্মাণকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের চলাচল ও সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অস্থায়ী ব্যারিকেড ও সেফটি সাইন ব্যবহার।
টেকসই সমাধান: পানি প্রবাহে কোনো বাধা না হয় তা নিশ্চিত করতে সঠিক প্রস্থ, গভীরতা ও ঢাল বজায় রাখা।
কাজের ধাপসমূহ:
প্রাথমিক সার্ভে ও পরিকল্পনা তৈরি
পুরনো বা ক্ষতিগ্রস্ত লাইন অপসারণ (যদি থাকে)
নতুন সুয়ারেজ ও ড্রেনেজ লাইন স্থাপন
চেম্বার, ইনলেট ও আউটলেট পয়েন্ট নির্মাণ
কাজ শেষে গুণগত মান পরীক্ষা ও হ্যান্ডওভার
ফলাফল:
প্রজেক্ট সম্পন্ন হওয়ার পর সেক্টর ১৬ এলাকায় পানি নিষ্কাশন প্রক্রিয়া অনেক উন্নত হয়েছে। বর্ষাকালে জলাবদ্ধতার ঝুঁকি কমে গেছে এবং স্থানীয় বাসিন্দারা সুসংগঠিত ড্রেনেজ ব্যবস্থার সুবিধা পাচ্ছেন। এটি Next Generation Construction-এর টেকসই উন্নয়ন ও মানসম্মত সেবার একটি সফল উদাহরণ।

প্রকল্পের নাম: জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্ক – ১৩ নম্বর সেক্টর, ১২টি বাথরুমের টাইলস ও গ্রানাইট নির্মাণ কাজ
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction সফলভাবে সম্পন্ন করেছে জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্কের ১৩ নম্বর সেক্টরে অবস্থিত ১২টি বাথরুমের টাইলস ও গ্রানাইট স্থাপন কাজ। এই প্রজেক্টে আমাদের লক্ষ্য ছিল দীর্ঘস্থায়ী মান, নান্দনিক সৌন্দর্য এবং আধুনিক ফিনিশিং নিশ্চিত করা।
প্রজেক্টের মূল বৈশিষ্ট্য:
ডিজাইন ও পরিকল্পনা: প্রতিটি বাথরুমের জন্য আলাদা ডিজাইন থিম এবং উপযুক্ত টাইলস ও গ্রানাইটের রঙের সমন্বয়।
প্রিমিয়াম উপকরণ: আন্তর্জাতিক মানের ওয়াটারপ্রুফ টাইলস, উচ্চমানের গ্রানাইট এবং টেকসই আঠা/গ্রাউট ব্যবহার।
কারিগরি দক্ষতা: অভিজ্ঞ মিস্ত্রি ও ইনস্টলেশন টিম দ্বারা নিখুঁত কাটিং, সঠিক লেভেলিং ও নির্ভুল ফিনিশিং।
নিরাপত্তা ও মান নিয়ন্ত্রণ: প্রতিটি ইনস্টলেশন ধাপে মান যাচাই ও ওয়াটারপ্রুফিং টেস্ট সম্পন্ন।
নান্দনিক ফিনিশিং: আধুনিক লুক ও আরামদায়ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রতিটি ডিটেইলস-এ যত্ন নেওয়া।
কাজের ধাপসমূহ:
সাইট পরিদর্শন ও মাপজোখ
ডিজাইন অনুমোদন ও উপকরণ নির্বাচন
টাইলস ও গ্রানাইট কাটিং ও ইনস্টলেশন
গ্রাউটিং, পালিশ ও ফিনিশিং
চূড়ান্ত মান পরীক্ষা ও হ্যান্ডওভার
ফলাফল:
প্রজেক্ট শেষে প্রতিটি বাথরুম পেয়েছে নতুন রূপ—যা দেখতে যেমন সুন্দর, ব্যবহারেও তেমন আরামদায়ক। এটি Next Generation Construction-এর প্রিমিয়াম ইন্টেরিয়র ফিনিশিং কাজের একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ, যা আমাদের “বিশ্বাসের প্রতিশ্রুতি” নীতিকে তুলে ধরে।

প্রকল্পের নাম: জলসিড়ি আবাসন – ১৬ নং সেক্টর, ড্রেনেজ পাইপলাইন স্থাপন কাজ
প্রজেক্টের বিবরণ
জলসিড়ি আবাসনের ১৬ নং সেক্টরে পানি নিষ্কাশনের দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নিশ্চিত করতে Next Generation Construction সফলভাবে সম্পন্ন করেছে আধুনিক ড্রেনেজ পাইপলাইন সিস্টেম স্থাপনের কাজ। এই প্রকল্পে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে পানি প্রবাহের দক্ষতা, এবং সহজ রক্ষণাবেক্ষণযোগ্যতা-তে।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
এলাকাভিত্তিক হাইড্রোলজিক্যাল স্টাডি করে পাইপলাইনের ডায়ামিটার ও লেআউট নির্ধারণ।
হেভি-ডিউটি রিইনফোর্সড কংক্রিট পাইপ (RCC Pipe) ব্যবহার, যা দীর্ঘস্থায়ী ও উচ্চ চাপ সহনক্ষম।
পাইপ বসানোর সময় সঠিক ঢাল (slope) নিশ্চিত করে পানি প্রবাহের সর্বোচ্চ গতি বজায় রাখা।
সংযোগ চেম্বার ও ইনস্পেকশন পয়েন্ট যুক্ত করা, যাতে ভবিষ্যতে রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অসুবিধা এড়াতে ধাপে ধাপে কাজ সম্পাদন ও সেফটি ব্যারিকেড ব্যবহার।
প্রকল্পের সাফল্য:
নতুন পাইপলাইন সিস্টেম চালু হওয়ার পর থেকে বর্ষার সময় পানি জমে থাকা ও ড্রেন ব্লক হওয়ার সমস্যা অনেকাংশে দূর হয়েছে। এলাকাবাসীর মতে, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ যা তাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে দিয়েছে।

প্রকল্পের নাম: পূর্বাচল – সেক্টর ৩, ৫, ৯, ১০, বাউন্ডারি নির্মাণ কাজ
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction পূর্বাচলের চারটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর—৩, ৫, ৯ এবং ১০—এ বাউন্ডারি নির্মাণ প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। এই কাজের মূল লক্ষ্য ছিল এলাকার সীমানা নির্ধারণ, নিরাপত্তা বৃদ্ধি এবং নান্দনিক সৌন্দর্য বজায় রাখা।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
সাইট ম্যাপ ও ডিজাইন অনুমোদনের পর প্রতিটি সেক্টরে সুনির্দিষ্ট সীমারেখা নির্ধারণ।
হেভি-ডিউটি ইট, রড, সিমেন্ট এবং প্রিমিয়াম মানের প্লাস্টার ব্যবহার করে বাউন্ডারি নির্মাণ।
স্থায়িত্ব বৃদ্ধির জন্য ফাউন্ডেশন গভীরতা ও কলামের সঠিক দূরত্ব বজায় রাখা।
প্রতিটি সেকশনে মসৃণ ফিনিশিং এবং টেকসই পেইন্ট কোটিং, যা আবহাওয়া প্রতিরোধী।
কাজ চলাকালে ট্রাফিক ও স্থানীয় চলাচলের জন্য নিরাপদ বিকল্প পথ রাখা।
প্রকল্পের সাফল্য:
এই বাউন্ডারি নির্মাণ কাজের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সেক্টরগুলোতে নিরাপত্তা এবং সম্পত্তির সঠিক সীমারেখা নিশ্চিত হয়েছে। পাশাপাশি, এলাকার সামগ্রিক সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দীর্ঘদিন টিকে থাকবে এবং সহজ রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য হবে।

প্রকল্পের নাম: জলসিড়ি আবাসন প্রকল্প সেক্টর ৮,৯,১০ বাউন্ডারি এবং গেট এর কাজ ফেন্সিং সহ
প্রজেক্টের বিবরণ
Next Generation Construction সফলভাবে জলসিড়ি আবাসন প্রকল্পের সেক্টর ৮, ৯ ও ১০-এ বাউন্ডারি, গেট এবং ফেন্সিং নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেছে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল এলাকাগুলোর সীমানা স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা, নিরাপত্তা জোরদার করা এবং আধুনিক নান্দনিকতা বজায় রাখা।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
প্রাথমিক সাইট সার্ভে ও ডিজাইন অনুমোদনের মাধ্যমে প্রতিটি সেক্টরের সুনির্দিষ্ট সীমারেখা নির্ধারণ।
RCC কলাম ও গ্যালভানাইজড লোহার ফেন্সিং ব্যবহার করে শক্তপোক্ত ও দীর্ঘস্থায়ী বাউন্ডারি নির্মাণ।
প্রধান প্রবেশপথে আধুনিক ডিজাইনের হেভি-ডিউটি গেট স্থাপন, যা নিরাপত্তা ও সৌন্দর্যের সমন্বয় করেছে।
কলামের মধ্যে সঠিক দূরত্ব ও সমান্তরাল সমন্বয় রেখে ফেন্সিং বসানো, যাতে স্থায়িত্ব বজায় থাকে।
গেটে উচ্চমানের পেইন্ট কোটিং প্রয়োগ, যা মরিচা প্রতিরোধী এবং দীর্ঘমেয়াদি রঙের উজ্জ্বলতা বজায় রাখে।
নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য গেট এলাকার চারপাশে পর্যাপ্ত আলো স্থাপন।
প্রকল্পের সাফল্য:
এই বাউন্ডারি ও গেট নির্মাণ কাজের মাধ্যমে জলসিড়ি আবাসন প্রকল্পের সেক্টর ৮, ৯ ও ১০-এ একটি সুরক্ষিত, দৃষ্টিনন্দন এবং সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত হয়েছে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুধুমাত্র নিরাপত্তাই নয়, বরং সম্পত্তির সঠিক সীমারেখা ও এলাকার সামগ্রিক সৌন্দর্যকেও উন্নত করেছে, যা দীর্ঘদিন ধরে টেকসই থাকবে এবং সহজে রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য হবে।

প্রকল্পের নাম: জলসিড়ি 25 ইসিবি খেলার মাঠ ড্রেনেজ এর কাজ
প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণ
Next Generation Construction জলসিড়ি আবাসনের ২৫ ইসিবি খেলার মাঠে আধুনিক ও কার্যকর ড্রেনেজ সিস্টেম স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করেছে। এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল মাঠে পানি নিষ্কাশন সমস্যা সমাধান করে খেলাধুলার জন্য সারা বছর উপযোগী পরিবেশ তৈরি করা।
প্রকল্পের বিশেষ দিকসমূহ:
মাঠের পানির প্রবাহ ও জমে থাকার সমস্যা নির্ধারণে প্রাথমিক জরিপ পরিচালনা।
ড্রেনেজ নেটওয়ার্কের জন্য RCC পাইপলাইন এবং উচ্চমানের কংক্রিট চ্যানেল ব্যবহার।
সঠিক ঢাল ও পানি প্রবাহের দিক নিশ্চিত করতে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন।
ড্রেনেজ লাইনগুলোতে পর্যাপ্ত আউটলেট ব্যবস্থা রাখা, যাতে বর্ষাকালে পানি জমে না থাকে।
কাঠামোর চারপাশে গ্রেভেল ও স্যান্ড ফিল্টার ব্যবহার করে সিস্টেমের দীর্ঘস্থায়িতা বৃদ্ধি।
কাজ চলাকালে মাঠের ব্যবহারকারী ও স্থানীয় জনগণের নিরাপত্তার জন্য ব্যারিকেড ও সাইনেজ স্থাপন।
প্রকল্পের সাফল্য:
এই ড্রেনেজ নির্মাণের ফলে ২৫ ইসিবি খেলার মাঠ এখন যেকোনো মৌসুমে খেলার জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠেছে। বৃষ্টির পানি দ্রুত নিষ্কাশন হওয়ায় মাঠের মাটির গুণগত মান বজায় রয়েছে এবং খেলোয়াড়দের জন্য নিরাপদ ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত হয়েছে। এটি এলাকাবাসীর জন্য একটি দীর্ঘস্থায়ী অবদান এবং জলসিড়ি প্রকল্পের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।